চট্টগ্রাম উত্তর জেলার উদ্যোগে এক আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল গোলাম আকবর খোন্দকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন,ইভিএম বা ব্যালট বিষয় নয়, বিষয় হচ্ছে অনির্বাচিত অবৈধ সরকারের অধীনে নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে ভোট চুরি এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার জন্য। সুতরাং নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে ছাড়া কোন নির্বাচনে জনগণ বা বিএনপি যাবেনা। ইভিএম হল না ব্যালটে হল এটা নিয়ে জনগণের কোনো মাথাব্যথা নেই।
তিনি আরো বলেন, সাংবাদিকদের কাজ হচ্ছে সঠিক সংবাদ পরিবেশন করা, আর সঠিক সংবাদ পরিবেশন করতে গিয়ে সরকার সাংবাদিকদের মামলা দিচ্ছে, গ্রেফতার করছে একটা ভয়বৃত্তির পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। সাংবাদিকদের সাহসিকতা দেখাতে হবে। তিনি বলেন,
তারা আবার একতরফা নির্বাচন করতে চাই কিন্তু এ দেশের জনগণের তাদের এই সুযোগ দিবে না ।
জনাব খসরু, প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে মামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায় এবং গ্রেফতারকৃত প্রথম আলোর সাংবাদিকের মুক্তির দাবি জানান।
প্রধান বক্তার বক্তব্যে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন বলেন,এই সরকার স্বেচ্ছায় ক্ষমতা থেকে বিদায় নিবে না। আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে গোলাম আকবর খোন্দকার বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারনে মানুষ অর্ধাহারে অনাহারে কষ্টের মধ্যে রয়েছে।
জনগণের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। সামনের দিকে এগিয়ে যেতেই হবে।তাই বিএনপির আন্দোলনে জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করছে।তাই একদফার আন্দোলনের মাধ্যমে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে এবং দেশনায়েক তারেক রহমানকে বীরের বেশে দেশে ফিরিয়ে আনতে হবে।
এস এম ফজলুল হক বলেন অধিকার আদায়ের আন্দোলনে সবাইকে যোগদান করতে হবে। বিশেষ অতিথি মাহবুবের রহমান শামীম বলেন, রমজানের পরে এই সরকারের পতনের জন্য ১ দফার আন্দোলন শুরু হবে। ,ব্যারিষ্টার মীর হেলাল, বলেন,এই সরকারকে পরাজয় স্বীকার করে বিদায় নিতে হবেই। আরো বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় সদস্য তারিকুল আলম তেনজিন,উদয় কুসুম বড়ুয়া, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান,এড নাজিম উদ্দিন,এড আবদুস সাত্তার, আব্দুল আজিজ,ড খুরশিদ জামিল,ড জসিম উদ্দিন,এড মফিজুল হক ভূঁইয়া,চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এম এ হালিম, অধ্যাপক ইউনুস চৌধুরী, আলহাজ্ব ছালাহউদ্দিন,নুরুল আমিন, নূর মোহাম্মদ,নুরুল আমিন চেয়ারম্যান, ইঞ্জিনিয়ার বেলায়েত হোসেন, সরোয়ার আলমগীর,কাজী সালাউদ্দিন, জেলা কমিটির সদস্য কর্নেল আজিম উল্লাহ বাহার,এডঃ আবু তাহের,আব্দুল আউয়াল চৌধুরী,আজম খাঁন, ডা: খুরশিদ জামিল চৌধুরী,অধ্যাপক জসিম উদ্দিন চৌধুরী,সেলিম চেয়ারম্যান , অধ্যাপক কুতুব উদ্দিন বাহার,আবু আহমেদ হাসনাত,শাহীদুল ইসলাম চৌধুরী, , আনোয়ার হোসেন,জাকির হোসেন,আবু জাফর চৌধুরী,আহসানুল কবির তালুকদার রিপন ,দিদারুল আলম মিয়াজী ,আজমত আলী বাহাদুর,আলমগীর ঠাকুর,ডা: রফিকুল আলম, শামসুল আলম আজাদ চৌধুরী,গাজী নিজাম উদ্দিন মহিউদ্দিন খান,জাহিদুল ইসলাম, কাজী মোঃ মহিউদ্দিন, জহির আজম, মোবারক হোসেন কাঞ্চন, মোঃ এজাহার মিয়া, ইফতেখার উদ্দিন খান,হাসান মোহাম্মদ জসিম, সরোয়ার উদ্দিন সেলিম, মোরসালিন,এস এম মুরাদ চৌধুরী,এইচ এম নুরুল হুদা,মনিরুল আলম জনি, মোঃ ইউসুফ ,কে আলম,আশরাফ উল্লাহ,নার্গিস আক্তার,জাহেদুল আফসার জুয়েল,বদিউল আলম, বদরুলপ্রমুখ বক্তব্য রাখেন।