ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় স্বৈরাচার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জুলাই-আগস্টের গণহত্যার তথ্য উপাত্ত চেয়ে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল, সিভিল সার্জন, কবরস্থান, প্রত্যেক ডিসি, এসপি, মিডিয়া হাউসে চিঠি পাঠিয়েছেন আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন।
হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্তের আবেদন করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে একটি মামলা ও তিনটি অভিযোগ দায়ের হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী গাজী এম এস তামিম এই আবেদন করেন। আবেদনে বলা হয়, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, কয়েকজন মন্ত্রী-এমপি, পুলিশ ও র্যাবের প্রধান, ডিএমপি প্রধান সহ ১৯ জনের যোগসাজশে এই গণহত্যা সংঘটিত হয়েছে। একইসাথে ৭১ টিভিসহ বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের এই গণহত্যার সহযোগি হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এছাড়া গণজাগরণ মঞ্চের অন্যতম সংগঠক ডা. ইমরান এইচ সরকার এবং ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির শাহরিয়ার কবির, মুনতাসীর মামুনকেও এই আবেদনে অভিযুক্ত করা হয়েছে।